পাগলের পিছে ছুটো না তোমার কেশ নৃত্য করবে এলকেশি হয়ে পবনের ঠোঁটে চুম্বন করবে,
পাগলের গালে থাপ্পর দিও না
তোমার নরম হাতের তালুতে ফুঁসকুড়ি পড়বে,
পাগলকে গালি দিও না মোহিনী
তোমার গালে ঢোল পড়বে!
পাগলের কান্ড দেখো না
হাসিতে হাসিতে তোমার দন্তের চিকনাই ম্লান হবে,
বেশি হেসো না নাসিকা স্থবির হয়ে পড়বে
এ্যালভিলাস শূন্য হয়ে পড়বে?
বেশিক্ষণ পাগলকে দেখো না তোমার দৃষ্টিতে
ভালোবাসার কেতন উড়বে,
পরে পাগল কে ছাড়া বাঁচবে না,
শুনছো মোহিনী মাজা দুলিয়ে হেঁটো, না মাজায় বিছা পড়িও না
পাগলের দৃষ্টি পড়বে, চুম ঝড় বইবে সব পাগলের মাঝে?
ক্লাহারময় বদনখানি পাগল রে দেখিও না
ও তুমি রক্ষা পাবে না?
পাগলের যক্ষ্মা রোগ ধরবে তোমায়
চোখের পাঁপড়ী উন্মীলন করো না,
চুম ঝড়ে বয়ে তোমার চোখের ভিতর
বেশি উন্মাদ হয়েও না ভালোবাসার আশে
পাগল যে তোমার থেকে বড্ড উন্মাদ
ঘৃণা কার্তুজে জীবন যে তার নাশে?
পাগলেরে ডেক না আর পাগল যে আগের মতো নেই
পাগল তো পাগল এক সময় প্রেমের পাগল ছিল,আজ তুমি প্রেমের পাগল
কিন্তু ও তো আর প্রেমের পাগল নেই
ও আজ সত্যিকারের পাগল?
পাগলে আর জ্বালিও না প্রেমের আলা দেখিও না
ওর আজ পথের টোকাই গুলো সঙ্গী,
সভ্য মানুষ নেই আর ওরে ভুলে যাও পাগল রে আর দেখ না।
ও প্রেম বোঝেনা আবেগ – অনুভূতি নেই
জীবন্ত লাশ ও ওর পিছে ছোট না মোহিনী
তুমি পাগল রে ভুলে যাও,নতুন পাগলের জন্ম দাও
সে হয়তো তোমার এই পাগলের মতো হবে?